কান্তনগর মন্দির ইটের তৈরী অষ্টাদশ শতাব্দীর মন্দির। দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ১২ মাইল উত্তরে এবং দিনাজপুর-তেতঁলিয়া সড়কের প্রায় এক মাইল পশ্চিমে ঢেপা নদীর পারে এক শান্ত নিভৃতগ্রাম কান্তনগরে এ মন্দিরটি স্থাপিত। বাংলার স্থাপত্যসমূহের মধ্যে বিখ্যাত এ মন্দিরটির বিশিষ্টতার অন্যতম কারণ হচ্ছে পৌরাণকি কাহিনীসমূহ পোড়ামাটির অলঙ্করণে দেয়ালের গায়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ নবরত্ন বা ‘নয় শিখর’যুক্ত হিন্দু মন্দিরের চুড়া হতে আদি নয়টি শিখর ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। বাংলাদেশের সর্বৎকৃষ্ট টেরাকোটা শিল্পের নির্দশন রয়েছে এ মন্দিরে।
সনাতন ধর্মতত্ত্ব
শ্রীশ্রী লক্ষী পূজা পদ্ধতি - নিজে নিজে বাড়িতেই পূজো করে নিতে পারেন।
!!*হরে কৃষ্ণ*!!
"।শ্রীশ্রী লক্ষী পূজা পদ্ধতি।"
.****-****-.-#-.-****-****.
(সংগৃহীত)
# এই পোষ্ট অনুসরণ করে, যে কেউ যে কোনো রকমের লক্ষ্মীপূজা, তা সে বৃহস্পতিবারের হোক বা কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা, সবই সম্পন্ন করতে পারবে। এটা 'পুরোহিত দর্পন' থেকে সংগৃহীত। তাই এটা সংগ্রহে রাখার জন্য সবার প্রতি বিনীত অনুরোধ রইলো।
শ্রীশ্রী কামিকা একাদশী ব্রত মাহাত্ম্য
শ্রাবণ কৃষ্ণপক্ষীয়া কামিকা একাদশীর কথা ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণে যুধিষ্ঠির শ্রীকৃষ্ণ সংবাদে বর্ণিত হয়েছে।
যুধিষ্ঠির মহারাজ শ্রীকৃষ্ণকে বললেন--হে গোবিন্দ! হে বাসুদেব! শ্রাবণ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীর নাম ও মাহাত্ম্য সবিস্তারে আমার কাছে বর্ণনা করুন। তা শুনতে আমি অত্যন্ত কৌতূহলী।
প্রত্যুত্তরে ভক্ত বৎসল ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন--হে রাজন! পূর্বে দেবর্ষি নারদ প্রজাপতি ব্রহ্মাকে এই প্রশ্ন করলে তিনি যে উত্তর প্রদান করেছিলেন আমি এখন সেই কথাই বলছি। আপনি মনযোগ দিয়ে তা শ্রবন করুন।
শ্রী শ্রী গীতা-মাহাত্ম্য কথন
শ্রী শ্রীগীতা-মাহাত্ম্য
ওঁ নমো ভগবতে বাসুদেবায়
ঋষিরুবাচ -
গীতায়াশ্চৈব মাহাত্ম্যং যথাবৎ সূত মে বদ।
পুরা নারায়ণক্ষেত্রে ব্যাসেন মুনিনোদিতম্।।১
সূত উবাচ -
ভদ্রং ভগবতা স্পৃষ্টং যদ্ধি গুপ্ততমং পরম্।
শক্যতে কেন তদ্বক্তুং গীতামাহাত্ম্যমুত্তমম্।।২
কৃষ্ণো জানাতি বৈ সম্যক্ কিঞ্চিৎ কুন্তীসুতঃ ফলম্।
ব্যাসো বা ব্যাসপুত্র বা যাজ্ঞবল্ক্যোহথ মৈথিলঃ।।৩
অন্যে শ্রবণতঃ শ্রুত্বা লেশং সঙ্কীর্ত্তয়ন্তি চ।
তস্মাৎ কিঞ্চিদ্ বদাম্যত্র ব্যাসস্যাস্যান্ময়া শ্রুতম্।।৪
সর্ব্বোপনিষদো গাবো দোগ্ধা গোপালনন্দনঃ।
পার্থো বৎসঃ সুধীর্ভোক্তা দুগ্ধং গীতামৃতং মহৎ।।৫
সারথ্যমর্জ্জুনস্যাদৌ কুর্ব্বন্ গীতামৃতং দদৌ।
ওঁ নমো ভগবতে বাসুদেবায়
ঋষিরুবাচ -
গীতায়াশ্চৈব মাহাত্ম্যং যথাবৎ সূত মে বদ।
পুরা নারায়ণক্ষেত্রে ব্যাসেন মুনিনোদিতম্।।১
সূত উবাচ -
ভদ্রং ভগবতা স্পৃষ্টং যদ্ধি গুপ্ততমং পরম্।
শক্যতে কেন তদ্বক্তুং গীতামাহাত্ম্যমুত্তমম্।।২
কৃষ্ণো জানাতি বৈ সম্যক্ কিঞ্চিৎ কুন্তীসুতঃ ফলম্।
ব্যাসো বা ব্যাসপুত্র বা যাজ্ঞবল্ক্যোহথ মৈথিলঃ।।৩
অন্যে শ্রবণতঃ শ্রুত্বা লেশং সঙ্কীর্ত্তয়ন্তি চ।
তস্মাৎ কিঞ্চিদ্ বদাম্যত্র ব্যাসস্যাস্যান্ময়া শ্রুতম্।।৪
সর্ব্বোপনিষদো গাবো দোগ্ধা গোপালনন্দনঃ।
পার্থো বৎসঃ সুধীর্ভোক্তা দুগ্ধং গীতামৃতং মহৎ।।৫
সারথ্যমর্জ্জুনস্যাদৌ কুর্ব্বন্ গীতামৃতং দদৌ।
প্রশ্নঃ আমরা কি জানি কিভাবে ও কি কি দ্রব্য পূজা অর্চানায় দরকার ? এবং আরতি নিবেদন করার নিয়ম কি ?
প্রশ্নঃ আমরা কি জানি কিভাবে ও কি কি দ্রব্য পূজা অর্চানায় দরকার ? এবং আরতি নিবেদন করার নিয়ম কি ?
উত্তরঃ
((১))নীচের দ্রব্যগুলি একটি থালায় সাজিয়ে পূজাবেদীর বামদিকে রাখতে হয়ঃ
ক) তিনটি ধূপকাঠি
খ) ঘৃত প্রদীপ ( একটি বা সম্ভব হলে পাঁচটি পলিতা সহ )
গ) বিগ্রহগনের অভিষেকের জন্য একটি জল-শঙ্খ
ঘ) একটি সুন্দর বস্ত্র বা রুমাল
চ) এক রেকাবি সুরভিত ফুল
((২)) পূজাবেদীর কাছাকাছি আরও যে দ্রব্যগুলি রাখতে হবে, তা হলঃ
ক) চামর
খ) ময়ূর পালকের পাখা
গ) ঘন্টা
ঘ) পঞ্চপাত্র
ঙ) বাজানোর শঙ্খ
চ) আসন ( বসে/দাঁড়িয়ে আরতির জন্য )
Subscribe to:
Posts (Atom)